আসলে ঘটনাটা হলো এই যে, তোকে খুব করে ভালোবাসি বোঝা ও বোঝানোটা (সাধ কতো!) খানিক খানিক কোনও গতিকে যদিওবা হয়ে উঠলো শেষমেষ,
কিন্তু
আদতে বাস্তবটা হলো এই যে, তোকে খুব করে ভালোবাসি বলা ও বলানোটা (স্পর্ধাও হয়!) এতোটুকুও তো শেষ ইস্তক আর হয়ে উঠলো না।
আর
ইদানীন্তন এটা তো তুই জানিসই (মানিসও!) যে বলাটা কি দুর্বার রকমের অবশ্যপালনীয় দরকার।
চোখ খুলে বা চোখ বুঁজে যাই কিছু ছুঁই বা ছুঁয়ে যাক, সমস্তটা আগাপাশতলা বলাটা দারুন জাতের এক সামাজিক (মরণ!) দায়িত্ব ও কর্তব্য।
এইবার বিবাদ (বাওয়াল?) তো অন্যত্র বন্ধু।
সত্যি বলতে কি বিসম্বাদটা (ক্যাচালটা?) সেখানেই।
উথালপাথাল শোকে একলা লেখার টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে যখন তোর ভেবে নেওয়া (একশো শতাংশই কি?) জড়িয়ে ধরাটা মনকে (শরীরকে নয়?) দিয়ে থাকি, প্লাবনের পলিমাখা গাঙ আলের খেজুর গাছ হয়ে উঠি।
আমি তো নাচার।
এমন কোনও তৃপ্তিময় খেজুর গাছের ঠিকানা চলতিতে পেলে শুধোগে যা, বলা না বলা ফিলিংসের কিস্যাগুলো।
কালচে নীল ভয় মাখা শিরদাঁড়া কোঁকড়ানো ডিভানে অনেক রাতে যখন তোর ধরে নেওয়া (একশো শতাংশই কি?) বুকে মুখ মাথা (নিজেকে নয়?) গুঁজে ঘুমিয়ে পড়ি, মাতৃগর্ভস্থিত নিশ্চিন্ততা ডোবানো আহ্লাদী ভ্রূণ হয়ে উঠি।
আমি তো নাচার।
এমন কোনও ঘুম জড়ানো ভ্রূণের সাকিন চলতিতে পেলে তাকে শুধোগে যা, বলা না বলা ফিলিংসের কিস্যাগুলো।
রণ, সবটা বলা হয়ে উঠলো না রে।
সবটা বলা হয়ে উঠবে না।
সবটা বলবো না।
বলবোই না।
যাক, বেঁচে গেলাম!
কিন্তু
আদতে বাস্তবটা হলো এই যে, তোকে খুব করে ভালোবাসি বলা ও বলানোটা (স্পর্ধাও হয়!) এতোটুকুও তো শেষ ইস্তক আর হয়ে উঠলো না।
আর
ইদানীন্তন এটা তো তুই জানিসই (মানিসও!) যে বলাটা কি দুর্বার রকমের অবশ্যপালনীয় দরকার।
চোখ খুলে বা চোখ বুঁজে যাই কিছু ছুঁই বা ছুঁয়ে যাক, সমস্তটা আগাপাশতলা বলাটা দারুন জাতের এক সামাজিক (মরণ!) দায়িত্ব ও কর্তব্য।
এইবার বিবাদ (বাওয়াল?) তো অন্যত্র বন্ধু।
সত্যি বলতে কি বিসম্বাদটা (ক্যাচালটা?) সেখানেই।
উথালপাথাল শোকে একলা লেখার টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে যখন তোর ভেবে নেওয়া (একশো শতাংশই কি?) জড়িয়ে ধরাটা মনকে (শরীরকে নয়?) দিয়ে থাকি, প্লাবনের পলিমাখা গাঙ আলের খেজুর গাছ হয়ে উঠি।
আমি তো নাচার।
এমন কোনও তৃপ্তিময় খেজুর গাছের ঠিকানা চলতিতে পেলে শুধোগে যা, বলা না বলা ফিলিংসের কিস্যাগুলো।
কালচে নীল ভয় মাখা শিরদাঁড়া কোঁকড়ানো ডিভানে অনেক রাতে যখন তোর ধরে নেওয়া (একশো শতাংশই কি?) বুকে মুখ মাথা (নিজেকে নয়?) গুঁজে ঘুমিয়ে পড়ি, মাতৃগর্ভস্থিত নিশ্চিন্ততা ডোবানো আহ্লাদী ভ্রূণ হয়ে উঠি।
আমি তো নাচার।
এমন কোনও ঘুম জড়ানো ভ্রূণের সাকিন চলতিতে পেলে তাকে শুধোগে যা, বলা না বলা ফিলিংসের কিস্যাগুলো।
রণ, সবটা বলা হয়ে উঠলো না রে।
সবটা বলা হয়ে উঠবে না।
সবটা বলবো না।
বলবোই না।
যাক, বেঁচে গেলাম!
No comments:
Post a Comment