এতো কথা কেন বলো বলোতো?
কেন এতো শব্দপ্রভূতে যাপিত হয় তোমাদের প্রতিটি ঊষাকাল থেকে সাঁঝবেলা?
ধুলোগুলোর রূঢ়তা তিলে তিলে গলিয়ে গাঢ় বাতাস গায়ে মুখে আঁকছে শিশিরের চুমো।
নিশ্চুপে
সর্ষেক্ষেতে শিশুপাঠ্য জ্যামিতিক বক্ররেখায় অগ্রসরমান কুয়াশার ঘন ছাইরঙা চাদর।
নিশ্চুপে
আধখাওয়া চাঁদ চোঁয়ানো তারাদের শ্রমজল পাপড়িদের বুকের আঙিনায় জিরোতে এলো।
নিশ্চুপে
গলি বেয়ে পথ গড়াচ্ছে দ্বিচক্রী ফিনফিনে যন্ত্রদোসর দুটি লগ্নমনা অবয়ব কাঁধে।
নিশ্চুপে
এতো কথা কিসে লাগেটা শুনি?
কেন এতো বাক্যমিছিল উথলোয় তোমাদের যাবতীয় উগরে দেওয়ার ব্যগ্রতা?
কথোপকথনের কিরে!
কথাদের অনুভব করো।
মগ্ন হও।
মৌন হও।
আনখশীর।
আঙুলে আঙুলে অবিশ্রাম কথা হোক।
কেন এতো শব্দপ্রভূতে যাপিত হয় তোমাদের প্রতিটি ঊষাকাল থেকে সাঁঝবেলা?
ধুলোগুলোর রূঢ়তা তিলে তিলে গলিয়ে গাঢ় বাতাস গায়ে মুখে আঁকছে শিশিরের চুমো।
নিশ্চুপে
সর্ষেক্ষেতে শিশুপাঠ্য জ্যামিতিক বক্ররেখায় অগ্রসরমান কুয়াশার ঘন ছাইরঙা চাদর।
নিশ্চুপে
আধখাওয়া চাঁদ চোঁয়ানো তারাদের শ্রমজল পাপড়িদের বুকের আঙিনায় জিরোতে এলো।
নিশ্চুপে
গলি বেয়ে পথ গড়াচ্ছে দ্বিচক্রী ফিনফিনে যন্ত্রদোসর দুটি লগ্নমনা অবয়ব কাঁধে।
নিশ্চুপে
এতো কথা কিসে লাগেটা শুনি?
কেন এতো বাক্যমিছিল উথলোয় তোমাদের যাবতীয় উগরে দেওয়ার ব্যগ্রতা?
কথোপকথনের কিরে!
কথাদের অনুভব করো।
মগ্ন হও।
মৌন হও।
আনখশীর।
আঙুলে আঙুলে অবিশ্রাম কথা হোক।
No comments:
Post a Comment