আমি যখন বলব প্রতিটি হৃদ-নক্ষত্রের মৃত্যু-নিঃশ্বাস মুহূর্তটাকে কড়া নৈঃশব্দ্য আগাগোড়া ঘের-বন্দী রাখে,
তুমি কিন্তু বুঝে নিয়ো তুমুল ভাঙচুরের গলা বাওয়া ডাক আসলে টিপে ধরে রাখে আত্মগ্লানির ক্ষরণ।
কণ্ঠায় বিশ্বাসের কষ ঝরায় না দেখা ছুরির ফলা।
কন্ঠিটায় অপ্রেমের রঙ ধরায় একটা অদৃশ্য ক্ষুর।
গলগল করে বেরোয় বিস্ময় ঘৃণা শাপশাপানি।
সেও তো বেশ লালই।
হ্যাঁ, অবিমিশ্র নয়। হিলহিলে লাশ-নীল প্যাঁচানো। থোকা থোকা ঘেন্না-হলুদ জড়ানো।
তবুও এই এতোখানি লালই তো, গাঢ় ঘন লাল।
তবে যে সর্বক্ষণ শুনি কেবল প্রেমেরই অবিসংবাদিত অধিকার লালে!
অপ্রেমেও এত প্রেম কেন ডোবালে ঈশ্বর?
কিন্তু তোমাকে তো সেখেনে নিয়ে যাওয়া চলে না।
তুমি বরং গন্ধরাজের পাপড়িতে কীটের পদচিহ্ন খোঁজ।
No comments:
Post a Comment