শ্রাবণ দশমীর সাঁঝ চাঁদ বাবার জ্বালানো "পড়তে বস" দেওয়ালগিরির আলো।
লণ্ঠনের কাচে জমেছে কোটি সনের ইচ্ছেধোঁয়া বিস্মরণ।
তাকে হটাবার স্পর্ধা-স্পর্শ পেলেই স্পষ্ট কাটে বুড়ো আঙুলের গোড়া, কড়ে আঙুলের ভিত।
ছিটকে উঠে বিরক্ত রক্তাক্ত হতে হতেই দেখতে পাই,
আলোর যন্ত্র উঁচিয়ে ধরা একটি হাত, মৃদু গৎএ ভাস্বর করছে সেই চোখ নাক ঠোঁট গাল কপাল।
আলোর বৃত্তে চিরপ্রশ্রয়ী মুখ।
অনুনয়ী চোখ ঠোঁট নিরুচ্চার, অথচ চন্দ্রসভার স্থবির তারা-বুলি শুনতে পাই,
"তবু পড়তে বস। কত কী বিনছোঁয়া থেকে গেল বল তো!"
অগত্যা পাতা ওল্টাই।
চরিত্রগুলোর পাশ থেকে কিছু মুহূর্ত আলগোছে হেঁটে গেলে চোখে পড়ে,
জামাগুলো সব ছাপাছোপা বিভিন্নতর হলেও,
ছাট সবকটিই একথোকা নির্দিষ্ট ঘেরের।
চাউনি কানপাতা কথাবলা এসব নজর করলে অবশ্য বেশ ঠাহর হয় ,
খোলস নাট্যকারের মর্জিমাফিক পেঁচিয়ে রাখলেও,
জিভদাঁত আগ্রাসী হিংস্র রকমফেরের।
অকথ্য যন্ত্রণা পাই।
অন্ধকার বড় মায়াভরা।
দেখার আরাম জড়ানো সাদাকালো ছবি,
থাকার আরাম চোঁয়ানো গর্ভের উষ্ণতা,
ছোঁয়ার আরাম বিছানো রবিবাবুর গান,
সেই গোছের মায়াভরা।
এবারেতো ডুব দিই?
আবারও ভেসে ওঠে সেইই চোখ নাক ঠোঁট ...
ছুটি দাও,
প্লিজ ছুটি দাও।
লণ্ঠনের কাচে জমেছে কোটি সনের ইচ্ছেধোঁয়া বিস্মরণ।
তাকে হটাবার স্পর্ধা-স্পর্শ পেলেই স্পষ্ট কাটে বুড়ো আঙুলের গোড়া, কড়ে আঙুলের ভিত।
ছিটকে উঠে বিরক্ত রক্তাক্ত হতে হতেই দেখতে পাই,
আলোর যন্ত্র উঁচিয়ে ধরা একটি হাত, মৃদু গৎএ ভাস্বর করছে সেই চোখ নাক ঠোঁট গাল কপাল।
আলোর বৃত্তে চিরপ্রশ্রয়ী মুখ।
অনুনয়ী চোখ ঠোঁট নিরুচ্চার, অথচ চন্দ্রসভার স্থবির তারা-বুলি শুনতে পাই,
"তবু পড়তে বস। কত কী বিনছোঁয়া থেকে গেল বল তো!"
অগত্যা পাতা ওল্টাই।
চরিত্রগুলোর পাশ থেকে কিছু মুহূর্ত আলগোছে হেঁটে গেলে চোখে পড়ে,
জামাগুলো সব ছাপাছোপা বিভিন্নতর হলেও,
ছাট সবকটিই একথোকা নির্দিষ্ট ঘেরের।
চাউনি কানপাতা কথাবলা এসব নজর করলে অবশ্য বেশ ঠাহর হয় ,
খোলস নাট্যকারের মর্জিমাফিক পেঁচিয়ে রাখলেও,
জিভদাঁত আগ্রাসী হিংস্র রকমফেরের।
অকথ্য যন্ত্রণা পাই।
অন্ধকার বড় মায়াভরা।
দেখার আরাম জড়ানো সাদাকালো ছবি,
থাকার আরাম চোঁয়ানো গর্ভের উষ্ণতা,
ছোঁয়ার আরাম বিছানো রবিবাবুর গান,
সেই গোছের মায়াভরা।
এবারেতো ডুব দিই?
আবারও ভেসে ওঠে সেইই চোখ নাক ঠোঁট ...
ছুটি দাও,
প্লিজ ছুটি দাও।
No comments:
Post a Comment